শাওয়াল মাসের ৬ রোজা রাখার ফজিলত

[su_heading]শাওয়াল মাসের ৬ রোজা রাখার ফজিলত [/su_heading]

পবিত্র রমজান মাস আমাদের থেকে বিদায় নিয়েছে , এবং শাওয়াল মাস এসে উপস্থিত হয়েছে । এ মাসে ৬টি নফল করতে হয় । এই মাসের ছয়টি নফল রোজার অনেক বড় ফজিলত রয়েছে ।
হাদিস শরীফের মধ্যে আছে
হযরত আবূ আয়্যূব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রসূলূল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি রমজান মাসের রোজা রাখার পর শাওয়াল মাসে ৬টি রোজা রাখবে, তা সারা বছর রোজা রাখার সমতুল্য হবে । (মুসলিম ১১৬৪, তিরমিযী ৭৫৯)

যারা রমজান মাসের রোজা রাখবে শুধুমাত্র তারাই এই ফজিলত পাবে । যদি কারো রমযানের রোযা অসুবিধার কারণে কাযা হয়ে থাকে তাহলে আগে কাজা রোজা গুলি আদায় করবে তারপর সম্ভব হলে সাওলের ৬ রোজা রাখবে ।

সাওয়াল মাসের প্রথম দিন বাদ দিয়ে এই মাসের যেকোনো দিন রোজা রাখা যাবে ।
শাওয়াল মাসের ১ম দিন মুসলমানের জন্য রোজা রাখা হারাম, কারণ এদিন রোজাদারদের জন্য আনন্দের দিন। তাই ঈদের পরে শাওয়াল মাসের যে কোনো ৬ দিন রোজা রাখলে বছরজুড়ে রোজা রাখার সাওয়াব হবে ।

তবে ইমাম নববি (রাঃ) শাওয়ালের ৬ দিন রোজা রাখার ব্যাপারে বলেছেন, ‘ঈদ-উল-ফিতরের পরের ৬ দিন ধারাবাহিকভাবে রোজা রাখা উত্তম।

যদি কেউ বিরতি দিয়ে দিয়ে রোজা রাখে বা মাসের শেষ দিকে রাখে, তাহলেও হাদিসে ঘোষিত ‘রমজানের পরে’ রোজা রাখার যে ফজিলতের কথা রয়েছে পেয়ে যাবে।

Spread the love

Leave a Comment