সুরা কাহাফের ফজিলত

সুরা কাহাফের ফজিলত

হযরত আবু দারদা (রাযি:) সূত্রে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেন, যে ব্যক্তি সুরায়ে কাহাফের প্রথম ১০টি আয়াত মুখস্থ করবে, সে দাজ্জালের অনিষ্ট থেকে মুক্ত থাকবে। [মুসলিম, আবু দাউদ]

আল্লামা ত্বীবী (রহ:) বলেন, যেভাবে আসহাবে কাহাফ জালেম বাদশাহর জুলুম থেকে নিষ্কৃতি পেয়েছেন, ঠিক তদ্রূপ আল্লাহ তায়ালা সুরায়ে কাহাফের প্রথম ১০ আয়াতের তেলাওয়াতকারীকেও যেকোনো জালিমের জুলুম থেকে রক্ষা করবেন।

সাহল ইবনে মু’আজ (রাযি:) সূত্রে বর্ণিত, রাসূল (ﷺ) বলেন, যে ব্যক্তি সুরায়ে কাহাফের প্রথম এবং শেষ আয়াতটি তেলাওয়াত করবে, তার জন্য তার মাথা থেকে পায়ের তলা পর্যন্ত একটি নূর হবে, আর যে ব্যক্তি পুরো সুরাটি তেলাওয়াত করবে, তার জন্য একটি নূর হবে, যার পরিধি জমিন থেকে আসমান পর্যন্ত। [মুসনাদে আহমদ]

আবু সাঈদ খুদরী (রাযি:) থেকে বর্ণিত, রাসূল (ﷺ) বলেন, যে ব্যক্তি জুমু’আর দিন সুরায়ে কাহাফ তেলাওয়াত করবে, তার জন্য একটি নূর সৃষ্টি হবে, যা এক জুমআ থেকে পরবর্তী জুমআ পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। [বাইহাকি, দাওয়াতুল কবীর]

Spread the love

Leave a Comment